সব সাংবাদিকই কি এভাবে গান গায় ? যেমনটা আব্বু গায় -- "হুঁহু হুঁহু হুঁ.... উহু হু... হু হু হু... মমম.. হম... হুম... হু..."
সেজাপু বলে, সাংবাদিকেরা সবাই নাকি এভাবেই গান গায়। অবশ্য আমাদের তেমন একটা সাংবাদিক দেখা হয় না -- আমরা প্রায় আলাদা একটা দুনিয়ায় বাস করি। তবে খেয়াল করেছি, আরিফ ভাইয়াও এভাবে গান গায়। (হঠাৎ মনে পড়লো, বিয়ের আগে আরিফ ভাইয়া যখন শুধু আমাদের বাসায় আসত আর আমরা তাকে সত্ত্বর বিয়ে দেওয়ার পক্ষে বাসায় ওকালতি করতাম, তখন সে শুধু তার ল্যাপটপ বের করে "আমি তোমার মনের ভিতর" গানটা বাজাত !)
আমি গান গাইতে পারি না।
একটু আগে এভাবে গাইছিলাম, আর পুরনো ব্লগগুলোর স্ট্যাটস দেখছিলাম -- কে কবে কোত্থেকে এলো, এইসব। একসময় বেশ দেখতাম। দেখে মজা পেতাম। এজন্যে ট্র্যাকারও লাগিয়েছিলাম। ভিজিটরদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম (বানান কি ঠিক হলো ???) ডিটেইলস দেখতাম। দেখতাম -- কে দীর্ঘক্ষণ আমার ব্লগ পড়ে, অথচ কমেন্ট করে না, শুধু এসে পড়ে চলে যায়।
এখন আর দেখি না। ট্র্যাকার তুলে দিয়েছি। পোস্টে কেউ কমেন্ট করলো কি করলো না, তাতে কিছু আসে যায় না। কেউ পড়লো কি পড়লো না, তাতেও কিছু আসে যায় না। মাঝে মাঝে ব্লগটা হয়ে যায় ব্লগার লামিয়ার মত চিন্তা ঝাড়ার জায়গা। মাঝে মাঝে ব্লগার যীনাতের মত গল্প লেখার জায়গা। কখনোবা ব্লগার মাহবুবার মত হালকা মুডের জলবৎ-তরলং টাইপের কিছু লেখার অপচেষ্টা। কখনোবা এতসব প্রভাব (!) থেকে বেরিয়ে এসে নিজের মত করে লেখা।
মিড টার্ম পরীক্ষা শেষ হলো গতপরশু। কাল আবার ক্লাস আছে। গতকাল মুভি দেখেছি একটা -- Edward Scissorhands। বেশ ভালো লাগলো মুভিটা। আমি সাধারণত মুভি দেখি না। মনে হয়, অনেক সময় চলে যাচ্ছে। তাছাড়া, আগ্রহও পাই না। অনেক সময়ই বন্ধুরা অনেক মুভির কথা বলে। কিন্তু শুধু হুঁ-হাঁ পর্যন্তই, দেখা আর হয়ে ওঠে না। কেবলমাত্র বাসায় যে মুভিটা অত্যধিক প্রশংসিত হয় (প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস এবং গন উইথ দ্য উইন্ড ছাড়া ) তা হয়তো দেখা হয় এমন সব সময়ে।
গতকাল আমি নানাজীর বাসায় কাটিয়েছি। নানাজী অবশ্য বাসায় ছিলো না। ওদিকে বেশ খ্রিষ্টান থাকে। ওদের বাড়িগুলোও একটু ভিন্নধরণের। সাত তলার বারান্দা কিংবা নয় তলার ছাদ থেকে তাকালে বেশ দেখা যায়। বিকেলে আম্মু আর ছোট খালা বলার পরও ছাদে উঠতে চাইলাম না -- অত্যধিক মশলাযুক্ত খাবার খেতে খেতে স্বাভাবিক খাবারের প্রতি নিরাসক্তি চলে এসেছে।
ওখানে পাঁচতলা একটা বাড়ি আছে। তার একদম উপরের তলাটায় মাত্র দুটো রুম। বাকি অংশটুকু খোলা ছাদের মতন। বেশ একটা দৃশ্য। সেখানে ছোট একটা মেয়ে খেলে। কে জানে হয়ত ক্লাস থ্রি-ফোরে পড়ে। আমার তো আর তার সাথে কথা হয় নি, শুধু --
আমি দূর হতে তোমারে দেখেছি
আর মুগ্ধ হয়ে চোখে চেয়ে থেকেছি
আমি অবশ্য মেয়েটার চোখে চেয়ে থাকি নি। আর দূরত্বের কারণের তার চোখের দিকে ঠাহর করা সম্ভবপর নয়। আমি শুধু তাকে দেখেছি। কিভাবে করে সে একা একা খেলে। যখনই আমি নানাজীর বাসায় যাই, বিকেলে থাকা হলে একবারের জন্য হলেও বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াই। দেখি, আমার ছোট্ট বান্ধবীটির একা একা খেলার সময় হলো কিনা। কে জানে হয়তো তার কোনো ভাই বোন নেই। কিংবা আছে -- তারা / সে অনেক বড়, কথা হয়ে ওঠে না। কিংবা ব্যস্ত থাকে। কত কিছুই হতে পারে !
আমি মেয়েটার নাম জানি না, কিন্তু তার খেলা দেখে একটা নাম মাথায় এসেছে -- তন্বী।
(আমার এক ছাত্রীর নাম তন্বী, তবে তার সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। নামটি আমার এমনিই মাথায় এসেছে)
প্রায় আধাঘন্টা কি পৌনে এক ঘন্টা হবে, সে রেজর স্কুটারে পুরো ছাদটা ঘুরলো। মাঝে মাঝে একা একাই হাত নেড়ে নাচের ভঙ্গি করলো। কে জানে মেয়েটা নাচতে পারে কিনা। তবে সে এই রেজর স্কুটারে বেশ পারদর্শী। কী সুন্দর করে বাম পা দিয়ে মেঝেতে আলতো ধাক্কা দিয়েই পা তুলে নেয় সে, আর তারপর বেশ অনেকটা দূর এমনিই চলে যায় !
খেলতে খেলতে হঠাৎই তার কী যেনো মনে হলো, চলন্ত অবস্থায়ই সেই স্কুটার থেকে নেমে গেলো, আর সেটা কাত হয়ে পড়ে গেলো। তারপর লাল রঙের স্যান্ডাল পরলো। কিছুক্ষণ কী ভেবে তারপর স্যান্ডাল দুটো ছাদের 'পর ছুঁড়ে ফেলে আবার উঠে পড়লো তার খেলনায়।
মেয়েটা একটা ফতুয়া / টি-শার্ট আর টাইটস পরে ছিলো। আর খুব সম্ভব তার বড় চুল ফিতা দিয়ে মাথার উপরে বাঁধা ছিলো।
ছোটবেলায় সংসদ ভবন এরিয়ায়, বিশেষত সেই বি.রোড - এ যখন এমন করে কিছু বাচ্চাকে খেলতে দেখতাম, তখন আমারও খুব ইচ্ছা হতো। কিন্তু কখনোই সেটা কাউকে বলা হয়ে ওঠে নি। মাঝে মাঝে নিজেকে কল্পনাও করে দেখতাম। আর ওসব কিনলে পরে কী কী ব্যাপার হতে পারে, কোথায় রাখা যেতে পারে কিংবা কোন রাস্তায় খেলতে বেরোনো যেতে পারে, তা ভাবতাম।
আমার দুটো জিনিসের খুব শখ ছিলো ছোটবেলায়, যা আর কখনো করা হবে না বা হয়ে উঠবে না। এক. এই রেজর স্কুটার, দুই. খুব সুন্দর দেখতে সাইকেল।
ছোটবেলায়, যখন এগুলো করার সময় থাকে, প্রবল আগ্রহ থাকে, আছাড় খেয়ে উঠে হাসবার মত অবস্থা থাকে, তখন এই ইচ্ছাগুলোকে কবর দিয়েছিলাম।
সেই থেকে আমার আর সাইক্লিং করা হলো না। এখন এসব নিয়ে বড়জোর ত্রিশ মিনিট ব্লগ লেখা যেতে পারে, কিংবা নানার বাসায় গেলে অচেনা তন্বীকে ছাদে খেলতে দেখে নস্ট্যালজিক হওয়া যেতে পারে, কিন্তু সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত অথবা শখের বশে সাইকেল চালানো চলে না।
এখনতো আমার -- "সময়" নেই।
নূরে আলম,
মার্চ ২৭, ২০১২।
সেজাপু বলে, সাংবাদিকেরা সবাই নাকি এভাবেই গান গায়। অবশ্য আমাদের তেমন একটা সাংবাদিক দেখা হয় না -- আমরা প্রায় আলাদা একটা দুনিয়ায় বাস করি। তবে খেয়াল করেছি, আরিফ ভাইয়াও এভাবে গান গায়। (হঠাৎ মনে পড়লো, বিয়ের আগে আরিফ ভাইয়া যখন শুধু আমাদের বাসায় আসত আর আমরা তাকে সত্ত্বর বিয়ে দেওয়ার পক্ষে বাসায় ওকালতি করতাম, তখন সে শুধু তার ল্যাপটপ বের করে "আমি তোমার মনের ভিতর" গানটা বাজাত !)
আমি গান গাইতে পারি না।
একটু আগে এভাবে গাইছিলাম, আর পুরনো ব্লগগুলোর স্ট্যাটস দেখছিলাম -- কে কবে কোত্থেকে এলো, এইসব। একসময় বেশ দেখতাম। দেখে মজা পেতাম। এজন্যে ট্র্যাকারও লাগিয়েছিলাম। ভিজিটরদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম (বানান কি ঠিক হলো ???) ডিটেইলস দেখতাম। দেখতাম -- কে দীর্ঘক্ষণ আমার ব্লগ পড়ে, অথচ কমেন্ট করে না, শুধু এসে পড়ে চলে যায়।
এখন আর দেখি না। ট্র্যাকার তুলে দিয়েছি। পোস্টে কেউ কমেন্ট করলো কি করলো না, তাতে কিছু আসে যায় না। কেউ পড়লো কি পড়লো না, তাতেও কিছু আসে যায় না। মাঝে মাঝে ব্লগটা হয়ে যায় ব্লগার লামিয়ার মত চিন্তা ঝাড়ার জায়গা। মাঝে মাঝে ব্লগার যীনাতের মত গল্প লেখার জায়গা। কখনোবা ব্লগার মাহবুবার মত হালকা মুডের জলবৎ-তরলং টাইপের কিছু লেখার অপচেষ্টা। কখনোবা এতসব প্রভাব (!) থেকে বেরিয়ে এসে নিজের মত করে লেখা।
মিড টার্ম পরীক্ষা শেষ হলো গতপরশু। কাল আবার ক্লাস আছে। গতকাল মুভি দেখেছি একটা -- Edward Scissorhands। বেশ ভালো লাগলো মুভিটা। আমি সাধারণত মুভি দেখি না। মনে হয়, অনেক সময় চলে যাচ্ছে। তাছাড়া, আগ্রহও পাই না। অনেক সময়ই বন্ধুরা অনেক মুভির কথা বলে। কিন্তু শুধু হুঁ-হাঁ পর্যন্তই, দেখা আর হয়ে ওঠে না। কেবলমাত্র বাসায় যে মুভিটা অত্যধিক প্রশংসিত হয় (প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস এবং গন উইথ দ্য উইন্ড ছাড়া ) তা হয়তো দেখা হয় এমন সব সময়ে।
গতকাল আমি নানাজীর বাসায় কাটিয়েছি। নানাজী অবশ্য বাসায় ছিলো না। ওদিকে বেশ খ্রিষ্টান থাকে। ওদের বাড়িগুলোও একটু ভিন্নধরণের। সাত তলার বারান্দা কিংবা নয় তলার ছাদ থেকে তাকালে বেশ দেখা যায়। বিকেলে আম্মু আর ছোট খালা বলার পরও ছাদে উঠতে চাইলাম না -- অত্যধিক মশলাযুক্ত খাবার খেতে খেতে স্বাভাবিক খাবারের প্রতি নিরাসক্তি চলে এসেছে।
ওখানে পাঁচতলা একটা বাড়ি আছে। তার একদম উপরের তলাটায় মাত্র দুটো রুম। বাকি অংশটুকু খোলা ছাদের মতন। বেশ একটা দৃশ্য। সেখানে ছোট একটা মেয়ে খেলে। কে জানে হয়ত ক্লাস থ্রি-ফোরে পড়ে। আমার তো আর তার সাথে কথা হয় নি, শুধু --
আমি দূর হতে তোমারে দেখেছি
আর মুগ্ধ হয়ে চোখে চেয়ে থেকেছি
আমি অবশ্য মেয়েটার চোখে চেয়ে থাকি নি। আর দূরত্বের কারণের তার চোখের দিকে ঠাহর করা সম্ভবপর নয়। আমি শুধু তাকে দেখেছি। কিভাবে করে সে একা একা খেলে। যখনই আমি নানাজীর বাসায় যাই, বিকেলে থাকা হলে একবারের জন্য হলেও বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াই। দেখি, আমার ছোট্ট বান্ধবীটির একা একা খেলার সময় হলো কিনা। কে জানে হয়তো তার কোনো ভাই বোন নেই। কিংবা আছে -- তারা / সে অনেক বড়, কথা হয়ে ওঠে না। কিংবা ব্যস্ত থাকে। কত কিছুই হতে পারে !
আমি মেয়েটার নাম জানি না, কিন্তু তার খেলা দেখে একটা নাম মাথায় এসেছে -- তন্বী।
(আমার এক ছাত্রীর নাম তন্বী, তবে তার সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। নামটি আমার এমনিই মাথায় এসেছে)
প্রায় আধাঘন্টা কি পৌনে এক ঘন্টা হবে, সে রেজর স্কুটারে পুরো ছাদটা ঘুরলো। মাঝে মাঝে একা একাই হাত নেড়ে নাচের ভঙ্গি করলো। কে জানে মেয়েটা নাচতে পারে কিনা। তবে সে এই রেজর স্কুটারে বেশ পারদর্শী। কী সুন্দর করে বাম পা দিয়ে মেঝেতে আলতো ধাক্কা দিয়েই পা তুলে নেয় সে, আর তারপর বেশ অনেকটা দূর এমনিই চলে যায় !
খেলতে খেলতে হঠাৎই তার কী যেনো মনে হলো, চলন্ত অবস্থায়ই সেই স্কুটার থেকে নেমে গেলো, আর সেটা কাত হয়ে পড়ে গেলো। তারপর লাল রঙের স্যান্ডাল পরলো। কিছুক্ষণ কী ভেবে তারপর স্যান্ডাল দুটো ছাদের 'পর ছুঁড়ে ফেলে আবার উঠে পড়লো তার খেলনায়।
মেয়েটা একটা ফতুয়া / টি-শার্ট আর টাইটস পরে ছিলো। আর খুব সম্ভব তার বড় চুল ফিতা দিয়ে মাথার উপরে বাঁধা ছিলো।
ছোটবেলায় সংসদ ভবন এরিয়ায়, বিশেষত সেই বি.রোড - এ যখন এমন করে কিছু বাচ্চাকে খেলতে দেখতাম, তখন আমারও খুব ইচ্ছা হতো। কিন্তু কখনোই সেটা কাউকে বলা হয়ে ওঠে নি। মাঝে মাঝে নিজেকে কল্পনাও করে দেখতাম। আর ওসব কিনলে পরে কী কী ব্যাপার হতে পারে, কোথায় রাখা যেতে পারে কিংবা কোন রাস্তায় খেলতে বেরোনো যেতে পারে, তা ভাবতাম।
আমার দুটো জিনিসের খুব শখ ছিলো ছোটবেলায়, যা আর কখনো করা হবে না বা হয়ে উঠবে না। এক. এই রেজর স্কুটার, দুই. খুব সুন্দর দেখতে সাইকেল।
ছোটবেলায়, যখন এগুলো করার সময় থাকে, প্রবল আগ্রহ থাকে, আছাড় খেয়ে উঠে হাসবার মত অবস্থা থাকে, তখন এই ইচ্ছাগুলোকে কবর দিয়েছিলাম।
সেই থেকে আমার আর সাইক্লিং করা হলো না। এখন এসব নিয়ে বড়জোর ত্রিশ মিনিট ব্লগ লেখা যেতে পারে, কিংবা নানার বাসায় গেলে অচেনা তন্বীকে ছাদে খেলতে দেখে নস্ট্যালজিক হওয়া যেতে পারে, কিন্তু সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত অথবা শখের বশে সাইকেল চালানো চলে না।
এখনতো আমার -- "সময়" নেই।
নূরে আলম,
মার্চ ২৭, ২০১২।
রহস্য বালিকা has left a new comment on your post "UNTITLED-7":
উত্তরমুছুনআমার লেখা জলবৎ তরলং টাইপের জেনে খুশি না অখুশি হওয়া উচিৎ বুঝলাম না :-|
সাংবাদিক সংগীতটা একটা universal হাস্যকর জিনিস :D
ব্লগ পড়লাম... ব্লগে জোরপূর্বক ব্যস্ততা দেখানো হইছে, এইটা ভালো না।
It's busyness inside ( and intel outside) !
মুছুনছোটবেলার ওই পিচ্চিগুলোর জায়গাতে নিজেকে বসানো হয়েছে না? আমি ওই কাজটা করতে সাহস পাইনা। আমার অমন শত শত ইচ্ছে, কল্পনা অনুভূতিগুলোকে আমি উপেক্ষা করতে করতে অন্য এক জগতে চলে এসেছি। এখানে এসে অতীতের কিছু টেনে আনলে তা বিশ-পচিশটা বইয়ের নিচেরটাকে জোরে টান দেয়ার মতন ভয়ংকর -- সব পড়ে যেতে পারে। মানুষভেদে কখনো কখনো স্মৃতিচারণেও কত সীমাবদ্ধতা, তাইনা? :) ....... লেখাটা সুন্দর। অনেক আপন টাইপের সুন্দর
মুছুনবিশ পঁচিশটা বইয়ের নিচেরটাকে টান দেয়া ? হুম... উপমাটা বড়ই চমৎকার, একেবারেই যথার্থ।
মুছুনধন্যবাদ।
কিছু বলার নাই।
উত্তরমুছুনলেখাটা খারাপ হয়নাই।