সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বেহেশতের রঙ অথবা বাঁশিওয়ালার গল্প

বহুকাল যাবৎ মানুষ সুরের সন্ধান করে আসছে। সেজন্যে বানিয়েছে কত বাদ্যযন্ত্র, লিখেছে কত গান, কত সুর। তবু মনে শান্তি নেই। এক গান শেষে আরেক গান। এক সুর ছেড়ে আরেক সুর। অস্থির অশান্ত মানব মন। সব গান আর সব সুর শোনা শেষ হয়, তবু তৃপ্তি নেই। ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... তারপর একদিন সব গান আর সুরের জগত মন্থন শেষে সুরপাগল শুনল নতুন এক সুর। পাখির গান, পাতার শব্দ, জলের কোলাহল আর মাটির ঘ্রাণের সাথে শিশিরভেজা ঘাসের স্পর্শ আর ভোরের আলো-আঁধারির লুকোচুরি একত্রে মিশালে হয় সেই সুর। আর সুশীতল এক বাতাস বয়ে নিয়ে যাবে সেই সুরকে। সেই সুরেলা বাতাসের গতি অনুসরণ করে সুরপাগল পৌঁছে গেল সাত আসমানের ‘পার। খোদার আরশ আছে সেইখানে। সুরপাগল তখন দেখে বেহেশতের রঙ। ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... ..... খোদাতায়ালা কথা বলেন না। তিনি কেবল ইশারা করেন। তিনি হাসেন। ভালোবাসেন। মানব-হৃদয়ের গভীরে, রক্তে ঢেউ তোলেন। তিনি সুরপাগলের নাম দিলেন বাঁশিওয়ালা। বাঁশিওয়ালা ফিরে আসে। মানুষকে ডেকে বলে, খোদাতায়ালা আমার নাম দিয়েছেন বাঁশিওয়ালা। আমাকে শিখিয়েছেন সুর। এসো, আমরা একসাথ