সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Remember... Life is just a memory...

When you try your best but you don't succeed / when you get what you want but not what you need... When you leave something you can't replace / when you love someone but it goes to waste / could it be worse... Lights will guide you home / and ignite your bones / and I will try to fix you... গান শুনতে শুনতে ব্লগ লেখার অভ্যাস মরে যায় নি তাহলে ! সে যাক। আজ দশ নাম্বার নেমেছিলাম। রাস্তার দু-ধারে কয়েকটা দোকানে প্রিন্টের কাজ করা হয় কিনা, সেই খোঁজ নিলাম। রাস্তাটা প্রশস্ত হয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সময়। ময়লার স্তুপটাও সরানো হয়েছিলো-- এখন আবার রিস্টোর করেছে। সাধু যোসেফের নব্যালয়, ম্যাগনোলিয়া ভিলা, এগুলো পার করে ডানের রাস্তায় ঢুকলাম। কিছুদুর এগোনোর পর ডানের রাস্তায় তাকালাম, কোনো কম্পিউটার কম্পোজ / প্রিন্টের দোকান চোখে পড়ে কিনা। "ওয়ারদা টেলিকম" এর ছেলেটা তো এই রাস্তার কথাই বুছিয়েছে। তারপর সামনে তাকালাম। হায় আমি ! হায় আমার ব্রেইন ! এই রাস্তায় তো আমি বহুবার এসেছি। এবছরই এসেছি। গতবছরও এসেছি। কী করে আমি সেই রাস্তাকে ভুলে গেলাম ? এই রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলাম, মামা ...

স্বপ্নগুলোকে কবর দিয়ে...

"না, এটা আগে পিটিয়ে শক্ত করতে হবে। তাহলে সুবিধা হবে। এখনও অনেক নরম।" "আরে, এটার সাথে তো পেপার লেগে গেসে।" "আমি বেশিরভাগ পিষছি, আপনি বাকিটুকু করেন।" "দেখসেন, চালার পর কতটুকু হয়ে গেসে ! হরলিকস এর মাত্র দুই বোয়েমেই ভরে গেসে ! অথচ প্রথমে কত বেশি দেখাচ্ছিলো !" তারপর আমাদের বসে মাটির খেলনা বানানো। মাটির পাখি, তার নাম দেয়া হলো স্কুলের বইয়ের সেই পাখিটার নামে-- রংরাং পাখি। হাতি-- তার পিঠের মাঝে পয়সা রাখার ব্যবস্থা করা হলো ! মাটির ঘর, তার মাঝেও পয়সা রাখা যাবে। মাটির ঘন্টা-- কিন্তু দোকানের সেই মাটির ঘন্টার মত শব্দ তো আর হলো না ! মাটির নৌকা, ফুল, হাঁস, মসজিদ আর মন্দির ! আর মাটির নীল রঙের ডলফিনটা। মাটির ঘোড়া, যার লেজটা বানাবার সময় হাসতে হাসতে গড়াগড়ি যাবার অবস্থা-- কুকুরের মত হয়ে যাচ্ছিলো বারবার ! তারপর মাটির শেষ গুঁড়োটুকু দিয়ে শাড়ি-পরা, কলসি কাঁখের দুই সেন্টিমিটার লম্বা ছিপছিপে মহিলাটা। এরপর আবার দিন গড়াতে থাকে। মাটি নিয়ে খেলার দিন শেষ হয়ে যায়। মানুষ ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সে বড় হয়ে যায়। সবাই তো আর বড় "হয়" না-- অন...

জাগো.......

খুব বেশিদিন আগে নয় কলেজের ফ্রেন্ডদের সাথে দেখা হলো। সিলেটের SUST এ পড়ে দু'জন, আর বাকীরা ঢাকার-ই বিভিন্ন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে (আমিসহ)। ওদের যেই গেট-টুগেদারগুলোতে আমার যাওয়া হয়, সেখানে হয় পুরোটা সময় আমি চুপ থাকি আর মৃদু-মৃদু হাসি, নয়তো আমিই কথা বলতে থাকি, বাকিরা মাঝে মাঝে দু-চারটা বলার সুযোগ পায় ! সেদিন পরিবেশ অনুকুলে পেয়ে সিরিয়াস নানান বিষয়ে কথা শুরু করে দিলাম। প্রথম কথা শুরু "হয়ে গেলো" "জাগো ফাউন্ডেশান" নিয়ে। শেষমেষ অবশ্য ভাগ্য নির্ধারিত কিনা, এটা নিয়েই তর্ক চলেছিলো। ঘটনা হলো, জাগো ফাউন্ডেশান বলে যে একটা কিছু আছে, সেটাই জানতাম শুধু। তবে, এটা সম্পর্কে প্রথমেই আমার মতামত নির্ধারিত ছিলো। সেটা হয়েছিলো এইভাবে-- ভাই-বোনদের আড্ডা চলছিলো, আর সেসাথে মেজাপু ফেইসবুকে দু-চারটা ব্রাউজিং করছিলো। তারপর জাগো নিয়ে কিছু লিঙ্ক বের হলো। সবাই সোৎসাহে হলুদ টি-শার্টদের অপকর্মের প্রমাণ দেখলো এবং ছিঃছিঃ করলো, সেইসাথে এর প্যাট্রনাইজ করে কারা, তাদের উদ্দেশ্য কী কী হতে পারে -- সবই বর্ণিত হয়ে গেলো। আমার ক্লান্ত লাগছিলো বলে সোফার 'পর শুয়েই থাকলাম। বিস্তারিত ক...