কারেন্ট চলে গেলে মোম জ্বালানো হতো, আর সে মোম গলে পড়ে মেঝেতে কিংবা টেবিলের উপর ছোট্ট গোল আকৃতি তৈরী করত। কারেন্ট আসলে সবাই ফুঁ দিয়ে সবগুলো রুমের মোম নিভাতো। আর আগে থেকেই আমাদের ভাই-বোনদের ডিক্লেয়ার করা থাকত: কোন মোমের গলে পড়া অংশ কে নেবে; মোম নিভানোর পর ঠাণ্ডা হয়ে যেত দুই মিনিটেই, আর সেগুলো যে যারটা নিয়ে নিতাম। তো, এরকম বিভিন্ন 'সম্পদ' থাকত আমাদের। এমনকি স্কুলে পড়ি, তখনও। একবার সেজাপুর বার্থডেতে আমি আর আমার ছোটবোন মিলে একটা গিফট দিলাম। 'প্রজাপতি ম্যাচ' এর একটা খালি বাক্স, তার ভিতরে একটা পোড়া ম্যাচের কাঠি, এবং ঐ গলে পড়া সবচে সুন্দর শেপ-এর এক টুকরা মোম। সেজাপুও যত্ন করে সেটা রেখে দিল। আমরা সবাই-ই কিন্তু তখন স্কুলে পড়ি, প্রাইমারিতে। মোর্শেদের সাথে কথা হচ্ছিল, হঠাৎ সেই 'উপহার' এর কথা মনে পড়ল। ও বলছে, "নাসিমের বাসায় আজকে রান্না হয়নি, ওকে নিয়ে আসলাম, ও আর একজন গেস্ট মিলে আমার খাবারটা অর্ধেক করে খেল, আর আমি ন্যুডলস রান্না করে খেলাম, তেল ছিল না, পানিতে সেদ্ধ ন্যুডলস।" আমি বললাম, "বাহ! কী সুন্দর।" সুন্নাহ মোতাবেক খাওয়া: "একজনের খাবার ...
At the end of my life, with just one breath left, if you come, I'll sit up and sing.