ছোটবেলায় আমার আনন্দের জায়গাগুলো ছিলো খুব সীমিত। একটা আইসক্রিম খেতে পারা, বেলুন কিনতে পারা কিংবা চিউয়িংগাম, অথবা কার্টুনের স্টিকার কেনা...। আর স্কুলের পর সারাদিন বাসায় অলস সময়ে বিভিন্ন ক্র্যাফটস বানানো ! এগুলো করতে করতেই আমি বড় হয়ে গেছি। তারপর… সেই আনন্দের জায়গাগুলি নিয়েই আমি সন্তুষ্ট ছিলাম। আমার সমবয়েসীরা প্রতি ক্লাস উপরে ওঠার সাথে সাথে আর বয়স বাড়ার সাথে সাথে আনন্দের জায়গাগুলোকে বদলাতে লাগলো। সাধ্যের সবকিছুই স্পর্শ করলো তারা। কিন্তু আমি আমার নিজস্ব জগতেই রয়ে গেলাম। এমনি করে কিভাবে যেনো স্কুল পাশ করে ফেললাম, কলেজে ভর্তি হলাম। এসময়েই জানি না কিভাবে আমার আনন্দের জায়গাটা হঠাৎ বদলে গেলো। কিন্তু সেটাও সমবয়েসী আর সবার সাথে মিললো না ! এখনও মেলে না। সবাই যখন নানা রকম খাওয়া-দাওয়া, দেশ-বিদেশ ঘোরা, গান-মুভি-আড্ডা-প্রেম ইত্যাদি ডাইভার্সিফাইড বিষয়ের মাঝে জীবনের আনন্দ খুঁজে নিচ্ছে, তখন আমি এগুলোতে কোনো আগ্রহই পাই না। গুলশান ক্যাম্পাসে থাকতে প্রায়ই বিভিন্ন ফাস্টফুডে যাওয়া হতো, আর আমার কাছে যে বিষয়টা হাস্যকর লাগতো তা হলো, শুধু “খাওয়ার” উদ্দেশ্যে আমরা সবাই মিলে কোথাও যাচ্ছি। কিংবা খেতে খেতে সবার খ...
At the end of my life, with just one breath left, if you come, I'll sit up and sing.