সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Secularism vs Religion : An Improper Fight ?

The problem with the secularists is that they don't understand history, even though they may read it. They don't understand the pulse of time, and most importantly, they don't understand religion, even though they may study it for the sake of studying their enemy. They don't understand human, though they gain expertise in human psychology. I'll clarify these points shortly. Looking at the human history, it has always been and still is religion that dominates changes, though it may be in positive or negative way. On the other hand, Secularism seems to have lived only for a short period of time, compared to the known history of man. And after the event of 9/11, religion seems to be taking its place back on the table of discussion. Why is that ? This simple observation, a little looking at the past, does not trigger thought in them. That is why they are failing. They are failing everywhere. Now don't get me wrong – because I am saying that secularism is f

বিতর্ক, যুক্তি-প্রমাণ ও কোরআনের কিছু অনন্য বৈশিষ্ট্য

বর্তমান যুগের " ইসলামের দিকে দাওয়াত " ও মহানবীর সময়ের " ইসলামের দিকে দাওয়াত " এই দুটির কিছু মৌলিক পার্থক্য অবশ্য - বিদ্যমান : ১ . মুহাম্মাদ ( সা .) ছিলেন আল্লাহর রাসূল। তিনি বলতেন : " আমি একজন সুস্পষ্ট ভয় প্রদর্শনকারী মাত্র। " " আমি আল্লাহর রাসূল , তোমরা আমাকে মান্য করো। " " আমি আল্লাহ কর্তৃক আদিষ্ট হয়েছি তোমাদেরকে সতর্ক করার জন্য ... । " আমরা কিন্তু এই কথাগুলো বলতে পারবো না। অর্থাৎ নিজেকে রাসূল দাবী করে কোরআনের বক্তব্য পেশকারীর কথার যে গুরুত্ব , আমাদের কথার অনুরূপ গুরুত্ব থাকবে না। আমরা কোরআনের কথা ব্যবহার করতে পারবো ঠিকই , কিন্তু নিজেকে রাসূল দাবী করতে পারবো না। এটি একটি মৌলিক পার্থক্য। ২ . আরেকটি পার্থক্য হচ্ছে , কোরআন ২৩ বছর ধরে নাযিল হয়েছিলো। গোটা কোরআন পড়লে দেখতে পাই যে , বিভিন্ন স্থানে মানুষকে আল্লাহর প্রতি আহ্বান করা হয়েছে , যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছে আল্লাহর অস্তিত্ব কিংবা একত্বের ব্যাপারে। এখন , ইতিহাস থেকে আমরা যতটুকু জানি , তাতে এ সংক্রান্ত সকল আয়াত একত্রে নাযিল হয়নি , বরং সময়ের প্রেক্ষিতে এক এক সময়ে

ইসলাম ?

ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে অনেককেই দেখেছি খুব দ্রুত ( বিবদমান দুটি পক্ষের ) একটি পক্ষ নিতে চান। আমি তাদেরকে দোষ দিচ্ছি না , বরং এর একটি ভিন্ন দিকে আলোকপাত করতে চাচ্ছি। আমি যতদূর বুঝতে পেরেছি তা হলো , এর পিছনে একপ্রকার অনিরাপত্তার অনুভুতি (feeling of insecurity) কাজ করে। আর তাদের এই ইনসিকিওর ফিল করার পিছনে একটি বড় কারণ আমরা নিজেরাই। বিশেষত যারা ঐ বিভক্তির বিষয়ে লড়াই করছেন এবং যারা বিভক্তির বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন। কিভাবে , তা বলি। সবচে ' সহজ উদাহরণ হলো শিয়া - সুন্নি বিভেদ। কেউ হয়তো নতুন নতুন ইসলামের প্রতি ঝুঁকছেন , ইসলামের আচার - অনুষ্ঠান পালন করার চেষ্টা করছেন , পড়াশুনা করার চেষ্টা করছেন। একটা পর্যায়ে এসে শিয়া - সুন্নি বিভেদের বিষয়টি জানতে পারলেন। ব্যক্তিটি নিজে হয়তো সুন্নি সমাজে বেড়ে ওঠা , সুন্নি পরিবারের সদস্য। এদিকে একদল ( বা একজন ) শিয়াপন্থী ব্যক্তি তার সামনে সুন্নিদের ব্যাপক সমালোচনা করছে , বিভিন্ন রেফারেন্স ব্যবহার করে ভুল ধরছে , সুন্নিদেরকে ভ্রান্ত বলছে।